কি কি খাবারে এলার্জি আছে

 যে সকল খাবারে এলার্জি আছে



আমরা দৈনন্দিন জীবনে অনেক খাবার খেয়ে থাকি কিন্তু কি কি খাবারে এলার্জি আছে তা না জানার কারনে ওই সকল খাবার খেয়ে আমাদের এলার্জিতে আক্রান্ত হতে হয়। তাই যে সকল মানুষের এলার্জি জনিত সমস্য আছে তাদের এটা জানা দরকার কি কি খাবারে এলার্জি আছে। কারন কিছু কিছু খাবার রয়েছে যেগুলোর কারনে শরীরে এলার্জি হয়।






সূচনাঃ


  • যে সকল খাবারে এলার্জি আছে 


  • যে সকল খাবারে এলার্জি নেই 


  • এলার্জি বেশি হলে করণীয় কি


  • এলার্জি জাতীয় সবজি ও মাছ-মাংস


  • এলার্জি সমস্যার চিকিৎসা ও পরামর্শ 




যে সকল খাবারে এলার্জি আছে 



আমাদের যাদের এলার্জি আছে তাদের একটা কোমন প্রশ্ন হল কি কি খাবারে এলার্জি আছে । কারন আমরা অনেকেই আছি যাদের এলার্জির সমস্যা আছে  যে সকল খাবারে এলার্জি আছে না জানার কারনে সে সকল খাবার খেয়ে আরো এলার্জি বেশি করে থাকি। তাই কি কি খাবারে এলার্জি আছে জানা দরকার। 



গরুর দুধঃ গরুর দুধে আমরা ২০ ধরনের প্রোটিন পেয়ে থাকি, এর মধ্য ৫টি প্রোটিন এলার্জি সৃষ্টি করে। শিশুর জন্য গরুর দুধে এলার্জি পাওয়া যায় যেটা।  


ডিমঃ দুধে যেমন এলার্জি পাওয়া যায় তেমনে ডিমও এলার্জি  পাওয়া যায় বিষেশ করে হাঁসের ডিমে বেশি করে এলার্জি হয়। 


গমঃ সকল খাবারের মধ্যে গম এ বেশি এলার্জি পাওয়া যায়  আর আমরা দৈনন্দিন জীবনে গমের তৈরি রুটি সহ অনেক ধরনের গমের তৈরি জিনিস খেয়ে তাকি। 


ফল ও সবজিঃ ফল ও সবজি আমরা অনেকেই খেতে পছন্দ করি কিন্তু কিছু কিছু ফল ও সবজিতে এলার্জি রয়েছে যেমন বেগুন, গাঁজর, টমেটো, কচু ও পিচ। 


বাদামঃ আমরা সকলেই বাদাম খেতে পছন্দ করি কিন্তু বাদামেও এলার্জি থাকে। 


মাছ ও সামুদ্রিক মাছঃ অনেক মাছ রয়েছে যেগুলোতে এলার্জি  আছে ।





যে সকল খাবারে এলার্জি নেই



আমরা সকলে কি কি খাবারে এলার্জি আছে এটা যেমন জানতে চাই তেমনি যে সকল খাবারে এলার্জি নেই সেটাও জানতে চাই। বিশেষ করে এলার্জি সমস্যা যাদের তাদের এগুলো দুটোই জানা দরকার। কারন কেউ খাবার ছাড়া বেচে থাকতে পারে না কোনো না কোনো খাবার খেয়ে বেচে থাকতে হয়। 




তাই এলার্জি  আছে এমন বেক্তিদের যে সকল খাবারে এলার্জি নেই জানাটাও গুরুত্বপূর্ণ। কলা, লেবু, শসা, গাঁজর, গ্রিন টি ও আদা চা এই সকল খাবার সহ অনেক খাবার আছে যেগুলোতে এলার্জি নেই। কি কি খাবারে এলার্জি আছে এই সকল খাবার জানা থাকলেই হবে। 





এলার্জি বেশি হলে করণীয় কি



এলার্জি হলে অনেক সমস্যায় পড়তে হয় যেমন চোখ চুলকায় শরীর চুলকায় সর্দি হয় ইত্যাদি। এলার্জির কারনে অনেক খারাপ একটা অবস্তায় পড়তে হয়। তাই এলার্জি যে সকল খাবারে এলার্জি হয় সে সকল খাবার থেকে বিরত থাকুন। যদিও খেতে হয় আগে থেকেই মেডিসিন খেয়ে নিবেন। অতিরিক্ত গরম বা ময়লার কাজ করলে এলার্জি হয় এটা খেয়াল রাখবেন। 




  

এলার্জি জাতীয় সবজি ও মাছ-মাংস



সবজি মাছ- মাংস আমরা সবাই পছন্দ করি কিন্ত এটা কি জানেন কিছু কিছু সবজি মাছ- মাংসে এলার্জি হয়। আমারা না জেনে অনেকেই এসব খাবার খেয়ে এলার্জির সমস্যায় পড়ি। এমন কিছু সবজি মাছ- মাংস আছে যেগুলো আমাদের জানা দরকার। যেমন বেগুন, কচু, পুঁইশাক টমেটো, পুটি মাছ, তেলাপিয়া মাছ, চিংড়ি মাছ, ইলিশ, বোয়াল, ভেটকি, চিতল , হাস-মুরগি মাংসে এলার্জিও থাকে। 





এলার্জি সমস্যার চিকিৎসা ও পরামর্শ 


এলার্জি একটি অসয্যকর সমস্যা যেটা হলে খুব একটা খারাপ সমস্যার মুখে পড়তে হয়। যত রোগ তত সমাধান  এলার্জি হলেও সেটা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তবে আপনাকে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। এলার্জির যদি বয়স বেশি হয় তাহলে সেটা ছাড়াতে অনেক সময় বা অনেক সময় ছাড়া অসম্ভব হয়। আগে থেকেই যদি আপনার এলার্জি হয় তাহলে এলার্জি জনিত খাবার থেকে সতর্ক থাকতে হবে।




কারন ওই সব খাবার খেলে বেশি এলার্জি  হয়। সম্পূর্ণ ভাবে এলার্জি থেকে মুক্তি পেতে ভালো কোনো ডাক্তারের চিকিৎসা ও পরামর্শ নিন। আশা করি বন্ধুরা এই পোস্ট থেকে আপনাদের উপকার করতে পেরেছি আমরা তাই নিয়মিত আরো তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইট এগ্রিসেবা তে ভিজিট করুন।












Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url